আজ শনিবার, ২৭ Jul ২০২৪, ০৫:৫২ পূর্বাহ্ন

Logo
শিরোনামঃ
‘মেয়াদের শেষবেলায় নিজেদের আরেকটু গুছিয়ে নিতে চাইছে সরকার’

‘মেয়াদের শেষবেলায় নিজেদের আরেকটু গুছিয়ে নিতে চাইছে সরকার’

‘মেয়াদের শেষবেলায় নিজেদের আরেকটু গুছিয়ে নিতে চাইছে সরকার’

পল্লী জনপদ ডেস্ক॥

পররাষ্ট্র সচিবের সাথে মার্কিন উপ-সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠক নিয়ে মানবজমিনের প্রথম পাতার খবর, ‘সংলাপসহ পর্যবেক্ষক টিমের ৫ দফার দ্রুত বাস্তবায়ন চায় বাইডেন প্রশাসন’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু এবং শান্তিপূর্ণ করার তাগিদ পুনর্ব্যক্ত করেছেন ঢাকা সফররত মার্কিন উপ-সহকারী মন্ত্রী আফরিন আখতার। সোমবার পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষক দলের সুপারিশ বাস্তবায়নে জোর দিয়েছেন তিনি।

প্রাক-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের পাঁচ দফা সুপারিশে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে জানিয়ে মার্কিন মন্ত্রী বলেন, নির্বাচনে জনমতের প্রতিফলন তথা ভোট প্রয়োগ নিশ্চিত এবং নির্বিঘ্ন করার জন্য দ্রুত সুপারিশগুলোর বাস্তবায়ন দেখতে চায় ওয়াশিংটন। পররাষ্ট্র সচিবও বলেন, আমরাও তাদের চাওয়া মাফিক নির্বাচন হবে বলে আশ্বস্ত করে চলেছি।

সংলাপ প্রসঙ্গে যুগান্তরের প্রধান শিরোনাম, ‘অর্থবহ সংলাপ চায় সবাই’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, রাজনৈতিক দল, বাংলাদেশের সুশীল সমাজসহ দেশের বিশিষ্টজনরা মনে করেন, সব দলের অংশগ্রহণে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনের জন্য আলোচনার টেবিলে বসা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। চলমান রাজনৈতিক সংকট সমাধানে অর্থবহ সংলাপই শেষ ভরসা বলে তারা মনে করেন। আর এ উদ্যোগ ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের তরফ থেকেই নিতে হবে। এক্ষেত্রে ‘শর্ত’ জুড়ে দিলে এই সংলাপ দিনশেষে অর্থহীনই হবে বলে তারা জানান।

বাংলাদেশে একটি বিশ্বাসযোগ্য, অংশগ্রহণমূলক ও সহিংসতামুক্ত জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিত করার লক্ষ্যে রাজনৈতিক দলগুলোকে অর্থবহ সংলাপে বসতে বসার সুপারিশ করেছ যুক্তরাষ্ট্রের প্রাক-নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দল। নির্বাচন কমিশনও দুই বড় দলকে আলোচনার টেবিলে বসার অনুরোধ জানিয়েছে। কেউ শর্ত জুড়ে দিয়ে আবার কেউ শর্ত ছাড়াই এক টেবিলে বসার পরামর্শ দিয়েছে আওয়ীমী লীগ ও বিএনপিকে।

তবে বাস্তবতা হচ্ছে-দুই বড় দলই যার যার অবস্থানে অনড়, কেউ কাউকে ছাড় দিতেও নারাজ। নির্বাচনের তফসিল নিয়ে কালের কণ্ঠের প্রথম পাতার খবর, ‘নির্বাচনের তফসিল এক সপ্তাহ পেছাতে পারে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা পিছিয়ে যেতে পারে।

নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে তফসিল ঘোষণা করার কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত একাধিক উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন এবং জনসভার কর্মসূচি রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। ফলে নির্বাচন কমিশন কিছু না বললেও একে তফসিল অন্তত এক সপ্তাহ পিছিয়ে যাওয়ার ইঙ্গিত হিসেবে দেখছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সরকারি দলের একাধিক সূত্র জানায়, একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের উদ্বোধন করা এবং মেয়াদের শেষবেলায় নিজেদের আরেকটু গুছিয়ে নিতে চাইছে সরকার।

যদিও নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বা তারিখ চূড়ান্ত করার ক্ষমতা একমাত্র নির্বাচন কমিশনের। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকারের সহযোগিতাও গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর সরকার শুধু নৈমিত্তিক কাজ করতে পারবে। নির্বাচন কমিশনের নিরাপত্তা চাওয়া প্রসঙ্গে সমকালের প্রধান শিরোনাম, ‘মাঠের নির্বাচনী কার্যালয়ে এখনই নিরাপত্তা চায় ইসি’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সব ধরনের বাধা ডিঙাতে মাঠ পর্যায়ের কার্যালয়ে নিরাপত্তা বাড়ানোর ওপর জোর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেওয়া দলগুলোর দিক থেকে বাধা আসতে পারে সেই আশঙ্কা আমলে নিয়ে তফসিল ঘোষণার আগেই নানামুখী কার্যক্রম শুরু করেছে এই সংস্থাটি।

সারাদেশের আঞ্চলিক, জেলা ও উপজেলা কার্যালয়ে হামলার শঙ্কা প্রকাশ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে চিঠি পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন। চিঠিতে মাঠ পর্যায়ের এসব কার্যালয়ের নিরাপত্তা বাড়াতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ইসি সচিবালয় থেকে জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব মোস্তাফিজুর রহমানের কাছে এ চিঠি পাঠানো হয়। জাতীয় নির্বাচনের আগে এ ধরনের চিঠি দেওয়া নজিরবিহীন।

বিএনপির আন্দোলনকে ঘিরে নিউ এইজের প্রধান শিরোনাম, ‘No option to go back from movement: BNP’ অর্থাৎ ‘আন্দোলন থেকে পিছু হঠার কোন সুযোগ নেই: বিএনপি’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে ক্ষমতাচ্যুত করতে চলমান আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া ছাড়া তাদের কোনো বিকল্প নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে যুব সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ”আমাদের ফিরে যাওয়ার কোনো পথ নেই, কারণ আমরা অনেক ভুগেছি।”

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের পদত্যাগ ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিরোধী দলের এক দফা দাবি আদায়ে যুব সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপির যুব ফ্রন্ট জাতীয়তাবাদী যুবদল। তিনি বলেন, ”আমাদের এখন একটাই লক্ষ্য আন্দোলনের মাধ্যমে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে এই সরকারকে অপসারণ করা।” এছাড়া বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে মামলা প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, ”সরকার বিএনপি নেতাকর্মীদের ভয় পায়; এ কারণে ৪৩ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।”

বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণ নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম ‘অর্থনৈতিক সংকট ৬ কারণে’। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ গত দেড় বছরের বেশি সময় ধরে অর্থনৈতিক চাপের মধ্যে আছে। শুরুতেই এই চাপের জন্য ইউক্রেন রাশিয়া-যুদ্ধসহ বহির্বিশ্বের নানা ঘটনার প্রবাহকে দায়ী করা হলেও এখন বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে দেশের অর্থনৈতিক সংকটের পেছনে কেবল ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ নয় বরং দেশের অভ্যন্তরীণ ছয়টি কারণও দায়ী। ওই ছয়টি কারণ হচ্ছে আবহাওয়া জনিত প্রতিবন্ধকতা, অর্থাৎ অতিবৃষ্টি, তাপ প্রবাহ, অপ্রত্যাশিত বন্যা ইত্যাদি। অনৈতিক ব্যবসা অর্থাৎ সিন্ডিকেট, মজুমদারি, মূল্য ঠিক করা, কৃত্রিমভাবে ঘাটতি দেখানো ইত্যাদি। দুর্বল কর্পোরেট পরিচালনা, ইচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণের সংস্কৃতি, জ্বালানি ও বিদ্যুতের দাম বাড়ানো এবং ওভার ও আন্ডার ইনভয়েসিং অর্থাৎ আমদানি-রপ্তানিতে মিথ্যা ঘোষণা দিয়ে শুল্ক ফাঁকি ও অর্থ পাচার।

বাংলাদেশ ব্যাংক অবশ্য বহির্বিশ্বে তিনটি কারণের কথাও বলেছে যেমন রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক পণ্য সরবরাহের ব্যবস্থা বিঘ্ন হওয়া। পরিবহন খরচ বেড়ে যাওয়া এবং জ্বালানি তেলসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি। বৈদেশিক মুদ্রা পরিস্থিতি নিয় নয়া দিগন্তের প্রথম পাতার খবর, ‘বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে অস্থিরতা’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, স্থানীয় বাজারে ডলার সঙ্কট দিন দিন বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকগুলো নানাবিধ পদক্ষেপ নিচ্ছে। আর এসব পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে কখনো নিয়ম ভেঙে, আবার কখনো নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অমান্য করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরোক্ষ নির্দেশনায় ব্যাংকগুলো সিদ্ধান্ত নিয়েছিল রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে সর্বোচ্চ ব্যয় করতে হবে প্রতি ডলারে ১১০ টাকা।

কিন্তু এ সিদ্ধান্ত এখন নিজেরাই অমান্য করে ১১৩ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১১৮ টাকা পর্যন্ত মূল্যে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করছে কেউ কেউ। এখন প্রশ্ন হলো, ১১৮ টাকা মূল্যে রেমিট্যান্স সংগ্রহ করে কত টাকায় তা বিক্রি করবে? ব্যাংকগুলো নিজেরাই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আমদানিকারকদের কাছে ডলার বিক্রি করা হবে সর্বোচ্চ ১১০ টাকা ৫০ পয়সা দরে। কিন্তু এ সিদ্ধান্তও অনেকেই মানছে না। বেশি দামে ডলার কিনে বেশি মূল্য নেয়া হচ্ছে। তবে তা সরাসরি না নিয়ে কখনো কর্পোরেট ডিলিংসের নামে বা কখনো অগ্রিম ডলার বিক্রির নামে বাড়তি প্রিমিয়াম নিয়ে। এভাবে কোনো কোনো আমদানিকারকের কাছ থেকে ১২০ টাকা পর্যন্ত ডলারের মূল্য নেয়ারও অভিযোগ উঠেছে।

ভারতের চাল রফতানি নিয়ে বণিক বার্তার প্রধান শিরোনাম, ‘ভারতের চাল রফতানিতে বিধিনিষেধের প্রভাব পড়েনি দেশের বাজারে’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে প্রতিবছর যতো চাল আমদানি হয় তার প্রায় ৭৩ শতাংশ আসে ভারত থেকে। গত বছরের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্টের শেষ দিক পর্যন্ত কয়েক দফায় পণ্যটি রফতানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দেশটির সরকার।

বিশ্বের সবচেয়ে বড় চাল রফতানিকারক দেশ ভারত হওয়ার তাদের নিষেধাজ্ঞার প্রভাবে চলতি বছরের মাঝামাঝি থেকেই বিশ্ববাজারে চালের দাম বেড়ে যায়। চালের আন্তর্জাতিক বাজার যখন অস্থিতিশীল তখন ব্যতিক্রম পরিস্থিতি বাংলাদেশে। দেশে পণ্যটির বাজারদর এখনো স্থিতিশীল পর্যায়ে রয়েছে। দেশে এখন চালের মজুদও পর্যাপ্ত বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা। চালকল মালিক, পাইকারি ও খুচরা চাল ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে গত কয়েক মাসে চালের বিক্রি অন্তত ১৫-২০ শতাংশ কমেছে। এটি চালের বাজার অস্থিতিশীল না হয়ে ওঠার পেছনে বড় কারণ বলে তারা মনে করেন।

গত বছরের ৯ই সেপ্টেম্বর ভাঙা চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে দেশটি। এরপর আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে গত ২০ জুলাই থেকে সব ধরনের নন-বাসমতী চাল রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে ভারত সরকার। এছাড়া গত ৫ই আগস্ট সিদ্ধ চাল রফতানিতে ২০ শতাংশ শুল্কারোপ করা হয়।

ইসরায়েল ফিলিস্তিন সংঘাত নিয়ে ইত্তেফাকের প্রথম পাতার খবর, ‘প্রতি মিনিটে একজন করে হাসপাতালে !’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ইসরায়েলের নির্বিচারে হামলার কারণে ফিলিস্তিনিদের গাজায় ভয়াবহ মানবিক বিপর্যয় দেখা গিয়েছে। একের পর এক হামলায় ধ্বংসস্তুপ থেকে আহতদের উদ্ধার করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে। পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, প্রতি মিনিটে একজন করে রোগী হাসপাতালে ভর্তি করতে হচ্ছে। এরমধ্যে নারী ও শিশুরাও আছেন।

গাজার চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অঞ্চলটিতে বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন থাকায় হাসপাতালগুলোর পরিস্থিতি মারাত্মকভাবে খারাপ। এর আগে জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজায় ইসরাইলের সর্বাত্মক অবরোধের কারণে হাসপাতালগুলোতে জ্বালানি ফুরিয়ে আসছে। আর মাত্র ২৪ ঘণ্টার মতো জ্বালানি মজুদ আছে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটি। এখনও অনেক মানুষ ধ্বংসস্তূপে আটকে আছে। জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা যাচ্ছে না।

এদিকে ইসরাইলের হামলা থেকে রক্ষা পেতে হাজারো মানুষ গাজা ছাড়তে মরিয়া। তবে রাফাহ (গাজা-মিশর) সীমান্ত খোলার অনুমতি পাচ্ছে না মিশর। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ইসরাইল এখনো রাফাহ সীমান্ত খুলে দেওয়ার অনুমোদন দেয়নি। সূত্র : বিবিসি বাংলা

শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2017
Developed By

Shipon